পৃষ্ঠাসমূহ
মোট পৃষ্ঠাদর্শন
সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ccnx lghiligul
Unknown /  at ৬:৪৮ AM /  No comments
ccnx lghiligul
Posted in:
Read Complete Article»
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুলাই, ২০১২
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
- নিবন্ধিতঃ ২১-০৬-২০১১
- পোস্টঃ ২৮
- সম্মাননা: ০
আজকাল আমরা অনেক হ্যাকিং সাইট থেকে অনেক প্রোগ্রাম ডাউনলোড করি। সেই সব
প্রোগ্রামের সাথে অনেক সময় অনেক Text ফাইল থাকে যেখানে খুব সুন্দর করে
Text দিয়ে লিখা অনেক ছবি দেখা যায়। আবার কোন বাক্যকে অনেক অক্ষর দিয়ে
আর্ট করা থাকে। আমি নিজে অনেক চেষ্ঠা করেছি নিজে নিজে বানানোর। কিন্তু খুব
ভালো হয় না। এরপর ইন্টারনেটে সার্চ করার পর ভালো একটা প্রোগ্রাম পেয়েছি
যেটা দিয়ে আপনারা আপনাদের যে কোন ছবি সাদা-কালো অথবা রংগিন Text ফরমাটে
রূপান্তরিত করতে পারবেন।
প্রোগ্রামটির নাম ASCII Generator dotNET । এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিকে নিজের পছন্দমত ইংরেজি লেটার দিয়ে সাজাতে পারেন।
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
নিচে একটি সাদা-কালো এবং রংগিন ছবির নমুনা দেয়া হল
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করুন
link
http://adf.ly/B9cQ0http://ascgendotnet.jmsoftware.co.uk/download
প্রোগ্রামটির নাম ASCII Generator dotNET । এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিকে নিজের পছন্দমত ইংরেজি লেটার দিয়ে সাজাতে পারেন।
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
নিচে একটি সাদা-কালো এবং রংগিন ছবির নমুনা দেয়া হল
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করুন
link
http://adf.ly/B9cQ0http://ascgendotnet.jmsoftware.co.uk/download
Unknown /  at ১:২১ AM /  No comments
- নিবন্ধিতঃ ২১-০৬-২০১১
- পোস্টঃ ২৮
- সম্মাননা: ০
আজকাল আমরা অনেক হ্যাকিং সাইট থেকে অনেক প্রোগ্রাম ডাউনলোড করি। সেই সব
প্রোগ্রামের সাথে অনেক সময় অনেক Text ফাইল থাকে যেখানে খুব সুন্দর করে
Text দিয়ে লিখা অনেক ছবি দেখা যায়। আবার কোন বাক্যকে অনেক অক্ষর দিয়ে
আর্ট করা থাকে। আমি নিজে অনেক চেষ্ঠা করেছি নিজে নিজে বানানোর। কিন্তু খুব
ভালো হয় না। এরপর ইন্টারনেটে সার্চ করার পর ভালো একটা প্রোগ্রাম পেয়েছি
যেটা দিয়ে আপনারা আপনাদের যে কোন ছবি সাদা-কালো অথবা রংগিন Text ফরমাটে
রূপান্তরিত করতে পারবেন।
প্রোগ্রামটির নাম ASCII Generator dotNET । এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিকে নিজের পছন্দমত ইংরেজি লেটার দিয়ে সাজাতে পারেন।
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
নিচে একটি সাদা-কালো এবং রংগিন ছবির নমুনা দেয়া হল
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করুন
link
http://adf.ly/B9cQ0http://ascgendotnet.jmsoftware.co.uk/download
প্রোগ্রামটির নাম ASCII Generator dotNET । এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিকে নিজের পছন্দমত ইংরেজি লেটার দিয়ে সাজাতে পারেন।
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
নিচে একটি সাদা-কালো এবং রংগিন ছবির নমুনা দেয়া হল
আপনার ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করুন
প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করুন
link
http://adf.ly/B9cQ0http://ascgendotnet.jmsoftware.co.uk/download
Posted in: MONY FRIST
Read Complete Article»
Facebook এর আপনার পোস্টগুলো কালার করে দিন।
অনলা্ইন ডেস্ক: আপনার সাধারণত সব সময় ফেসবুক এ কালো Colour এর লিখাই
দেখেছেন কিন্তু আজ থেকে বদলে দিন আপনার ফেসবুক এ লিখার স্টাইল।Black Colour
কে টা টা বায় বায় বলে, স্বাগতম জানান Blue colour কে ! আর আপনার এই বদলে
যাওয়া লেখা দেখে চমকে যাবে সবাই ! এবার একটু দেখুন, কি করে আপনি একটা
Codeing ব্যবহার করে ব্ল্যাক থেকে নীল Colour করবেন।
@@ক[১:[০:১: এখানে আপনার পোস্টটি লিখবেন]]
এবার একটু খেয়াল করুন, এই সিস্টেম এ আপনি কোড টা ব্যবহার করে দেখুন… দেখবেন আপনার লেখা নীল Colour হয়ে যাবে। তবে আপনি যখন কোড টা ব্যবহার করবেন, তখন ” ক” টা দিবেন না… কারন “ক” টা দিলে কোড হবে না। আমি “ক” দিয়েছি, কারন আমি এখানে “ক” না দিলে, “এখানে আপনার লেখা লিখবেন” এই লেখা টা নীল Colour হয়ে যেত।
এবার একটু খেয়াল করুন, এই সিস্টেম এ আপনি কোড টা ব্যবহার করে দেখুন… দেখবেন আপনার লেখা নীল Colour হয়ে যাবে। তবে আপনি যখন কোড টা ব্যবহার করবেন, তখন ” ক” টা দিবেন না… কারন “ক” টা দিলে কোড হবে না। আমি “ক” দিয়েছি, কারন আমি এখানে “ক” না দিলে, “এখানে আপনার লেখা লিখবেন” এই লেখা টা নীল Colour হয়ে যেত।
Unknown /  at ১:১৭ AM /  No comments
অনলা্ইন ডেস্ক: আপনার সাধারণত সব সময় ফেসবুক এ কালো Colour এর লিখাই
দেখেছেন কিন্তু আজ থেকে বদলে দিন আপনার ফেসবুক এ লিখার স্টাইল।Black Colour
কে টা টা বায় বায় বলে, স্বাগতম জানান Blue colour কে ! আর আপনার এই বদলে
যাওয়া লেখা দেখে চমকে যাবে সবাই ! এবার একটু দেখুন, কি করে আপনি একটা
Codeing ব্যবহার করে ব্ল্যাক থেকে নীল Colour করবেন।
@@ক[১:[০:১: এখানে আপনার পোস্টটি লিখবেন]]
এবার একটু খেয়াল করুন, এই সিস্টেম এ আপনি কোড টা ব্যবহার করে দেখুন… দেখবেন আপনার লেখা নীল Colour হয়ে যাবে। তবে আপনি যখন কোড টা ব্যবহার করবেন, তখন ” ক” টা দিবেন না… কারন “ক” টা দিলে কোড হবে না। আমি “ক” দিয়েছি, কারন আমি এখানে “ক” না দিলে, “এখানে আপনার লেখা লিখবেন” এই লেখা টা নীল Colour হয়ে যেত।
এবার একটু খেয়াল করুন, এই সিস্টেম এ আপনি কোড টা ব্যবহার করে দেখুন… দেখবেন আপনার লেখা নীল Colour হয়ে যাবে। তবে আপনি যখন কোড টা ব্যবহার করবেন, তখন ” ক” টা দিবেন না… কারন “ক” টা দিলে কোড হবে না। আমি “ক” দিয়েছি, কারন আমি এখানে “ক” না দিলে, “এখানে আপনার লেখা লিখবেন” এই লেখা টা নীল Colour হয়ে যেত।
Posted in: MONY FRIST
Read Complete Article»
আপনার ভেজা মোবাইলটি রক্ষা করুন।
বর্ষাকালের বৃষ্টিতে আপনার মোবাইল ভিজে যাওয়া কোন কঠিন ব্যাপার না। আপনি
কি কখনও আপনার শখের মোবাইলটি ভুল বশত পানিতে পড়েগিয়েছে। যেভাবেই মোবাইল
ভিজুক না কেন, ভেজা মোবাইল মানেই আপনাকে তা পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু আপনি
যদি দ্রুততার সাথে কিছু পদক্ষেপ নেন, হয়ত আপনার মোবাইল টি জানে বেঁচে
জেতে পারে। নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনার মোবাইল ভিজে গেলে একে
বাঁচানোর চেষ্টা করতে পারেন।
মোবাইলটি যত দ্রুত সম্ভব পানি থেকে বের করে ফেলুন। মোবাইল এর প্লাস্টিক কভারটি মোটামুটি শক্ত হয়ে থাকে, কিন্তু এতে পানি ঢুকতে খুব বেশি সময় লাগে না, খুব বেশি হলে ২০ সেকেন্ড। মোবাইলটি তাড়াতাড়ি ধরে নিন। একে ভুলেও চালু করবেন না, কারণ এতে খুব সহজেই শর্টসার্কিট হতে পারে (যদি চালু থাকে, তবে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিন), পানিতে গেলে একে শুকানো অপরিহার্য। যদি পানি থেকে বের করতে দেরী করে ফেলেন, তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এতে মোবাইল এর মধ্যে সকল বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়।
মোবাইলের ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সবচেয়ে গুরুত্বর্পূণ ধাপ। এতে অনেক বিশেষ বিশেষ অংশ আপনি ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে পারেন যদি আপনি এর শক্তির উৎস (ব্যাটারি) টিকে বিচ্ছিন্ন করে দেন।
সিম কার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী থাকতে পারে, অনেকের কাছে ফোনটির চেয়ে সিম কার্ডের ওই তথ্য গুলোর মূল্যই বেশি। যদিও সিম কার্ড খুব সহজে নষ্ট হয় না, তবে ফোনটি বাঁচাতে পরর্বতী কয়েকটি ধাপ হয়ত সিমের জন্যে সহায়ক হবে না। খুলে শুকনো করে এক পাশে রেখে দিন, যতক্ষণ আপনার ফোন ব্যবহার উপযোগী না হয়।
মোবাইলে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিস গুলোও আলাদা করে দিন। যেমন: কভার, হোল্ডিং ইত্যাদি।
মোবাইল ফোনটি ভালভাবে শুকান। এক ফোঁটা পানিও মারাত্মক হতে পারে ফোনের বিভিন্ন গুরুত্বর্পূণ অংশে প্রবেশ করে। তাই আপনাকে অবশ্যই দ্রুত এবং সতকর্তার সাথে শেষ বিন্দু পরিমাণ পানিও মুছে ফেলতে হবে।
সম্ভব হলে ভ্যাকুম ক্লিনার ব্যবহার করুন। আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের মধ্যে থেকে একদম ক্ষুদ্র পানির বিন্দু টেনে বের করতে এর জবাব নেই। তাই, যদি বাসায় ভ্যকুম ক্লিনার থেকে থাকে তবে একে ব্যবহার করুন। ফোনটির প্রতিটি সম্ভাব্য অংশে এর ব্যবহার করুন। এতে আপনার ফোনটি অনেকাংশেই শুকিয়ে যাবে, কিন্তু এখনও এটি চালু করা মোটেও নিরাপদ নয়। তাই, তাড়াহুড়ো করবেন না।
মোবাইলটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন। শুকনো চাল খুব ভাল কাজ করে থাকে। এর মধ্যে এক রাতের জন্য আপনার মোবাইলটি রেখে দিন। এতে, মোবাইল এর এক কণা পানিও বাকি থাকবে না।
চাল থেকে বের করার পরে শুকনো একটি তোয়ালেতে ফোনটি রাখুন। মনে রাখবেন, এই সব কিছুর উদ্দেশ্যেই হচ্ছে ফোনটিকে পুরোপুরি ভাবে শুকানো। তাই ভেজা তোয়ালে বা অন্য কিছু ব্যবহার করে এতক্ষণের সকল মেহনত নষ্ট করে দিবেন না।
মোবাইলটি যত দ্রুত সম্ভব পানি থেকে বের করে ফেলুন। মোবাইল এর প্লাস্টিক কভারটি মোটামুটি শক্ত হয়ে থাকে, কিন্তু এতে পানি ঢুকতে খুব বেশি সময় লাগে না, খুব বেশি হলে ২০ সেকেন্ড। মোবাইলটি তাড়াতাড়ি ধরে নিন। একে ভুলেও চালু করবেন না, কারণ এতে খুব সহজেই শর্টসার্কিট হতে পারে (যদি চালু থাকে, তবে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিন), পানিতে গেলে একে শুকানো অপরিহার্য। যদি পানি থেকে বের করতে দেরী করে ফেলেন, তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এতে মোবাইল এর মধ্যে সকল বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়।
মোবাইলের ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সবচেয়ে গুরুত্বর্পূণ ধাপ। এতে অনেক বিশেষ বিশেষ অংশ আপনি ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে পারেন যদি আপনি এর শক্তির উৎস (ব্যাটারি) টিকে বিচ্ছিন্ন করে দেন।
সিম কার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী থাকতে পারে, অনেকের কাছে ফোনটির চেয়ে সিম কার্ডের ওই তথ্য গুলোর মূল্যই বেশি। যদিও সিম কার্ড খুব সহজে নষ্ট হয় না, তবে ফোনটি বাঁচাতে পরর্বতী কয়েকটি ধাপ হয়ত সিমের জন্যে সহায়ক হবে না। খুলে শুকনো করে এক পাশে রেখে দিন, যতক্ষণ আপনার ফোন ব্যবহার উপযোগী না হয়।
মোবাইলে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিস গুলোও আলাদা করে দিন। যেমন: কভার, হোল্ডিং ইত্যাদি।
মোবাইল ফোনটি ভালভাবে শুকান। এক ফোঁটা পানিও মারাত্মক হতে পারে ফোনের বিভিন্ন গুরুত্বর্পূণ অংশে প্রবেশ করে। তাই আপনাকে অবশ্যই দ্রুত এবং সতকর্তার সাথে শেষ বিন্দু পরিমাণ পানিও মুছে ফেলতে হবে।
সম্ভব হলে ভ্যাকুম ক্লিনার ব্যবহার করুন। আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের মধ্যে থেকে একদম ক্ষুদ্র পানির বিন্দু টেনে বের করতে এর জবাব নেই। তাই, যদি বাসায় ভ্যকুম ক্লিনার থেকে থাকে তবে একে ব্যবহার করুন। ফোনটির প্রতিটি সম্ভাব্য অংশে এর ব্যবহার করুন। এতে আপনার ফোনটি অনেকাংশেই শুকিয়ে যাবে, কিন্তু এখনও এটি চালু করা মোটেও নিরাপদ নয়। তাই, তাড়াহুড়ো করবেন না।
মোবাইলটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন। শুকনো চাল খুব ভাল কাজ করে থাকে। এর মধ্যে এক রাতের জন্য আপনার মোবাইলটি রেখে দিন। এতে, মোবাইল এর এক কণা পানিও বাকি থাকবে না।
চাল থেকে বের করার পরে শুকনো একটি তোয়ালেতে ফোনটি রাখুন। মনে রাখবেন, এই সব কিছুর উদ্দেশ্যেই হচ্ছে ফোনটিকে পুরোপুরি ভাবে শুকানো। তাই ভেজা তোয়ালে বা অন্য কিছু ব্যবহার করে এতক্ষণের সকল মেহনত নষ্ট করে দিবেন না।
Unknown /  at ১:১২ AM /  No comments
বর্ষাকালের বৃষ্টিতে আপনার মোবাইল ভিজে যাওয়া কোন কঠিন ব্যাপার না। আপনি
কি কখনও আপনার শখের মোবাইলটি ভুল বশত পানিতে পড়েগিয়েছে। যেভাবেই মোবাইল
ভিজুক না কেন, ভেজা মোবাইল মানেই আপনাকে তা পরিবর্তন করতে হবে। কিন্তু আপনি
যদি দ্রুততার সাথে কিছু পদক্ষেপ নেন, হয়ত আপনার মোবাইল টি জানে বেঁচে
জেতে পারে। নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনার মোবাইল ভিজে গেলে একে
বাঁচানোর চেষ্টা করতে পারেন।
মোবাইলটি যত দ্রুত সম্ভব পানি থেকে বের করে ফেলুন। মোবাইল এর প্লাস্টিক কভারটি মোটামুটি শক্ত হয়ে থাকে, কিন্তু এতে পানি ঢুকতে খুব বেশি সময় লাগে না, খুব বেশি হলে ২০ সেকেন্ড। মোবাইলটি তাড়াতাড়ি ধরে নিন। একে ভুলেও চালু করবেন না, কারণ এতে খুব সহজেই শর্টসার্কিট হতে পারে (যদি চালু থাকে, তবে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিন), পানিতে গেলে একে শুকানো অপরিহার্য। যদি পানি থেকে বের করতে দেরী করে ফেলেন, তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এতে মোবাইল এর মধ্যে সকল বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়।
মোবাইলের ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সবচেয়ে গুরুত্বর্পূণ ধাপ। এতে অনেক বিশেষ বিশেষ অংশ আপনি ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে পারেন যদি আপনি এর শক্তির উৎস (ব্যাটারি) টিকে বিচ্ছিন্ন করে দেন।
সিম কার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী থাকতে পারে, অনেকের কাছে ফোনটির চেয়ে সিম কার্ডের ওই তথ্য গুলোর মূল্যই বেশি। যদিও সিম কার্ড খুব সহজে নষ্ট হয় না, তবে ফোনটি বাঁচাতে পরর্বতী কয়েকটি ধাপ হয়ত সিমের জন্যে সহায়ক হবে না। খুলে শুকনো করে এক পাশে রেখে দিন, যতক্ষণ আপনার ফোন ব্যবহার উপযোগী না হয়।
মোবাইলে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিস গুলোও আলাদা করে দিন। যেমন: কভার, হোল্ডিং ইত্যাদি।
মোবাইল ফোনটি ভালভাবে শুকান। এক ফোঁটা পানিও মারাত্মক হতে পারে ফোনের বিভিন্ন গুরুত্বর্পূণ অংশে প্রবেশ করে। তাই আপনাকে অবশ্যই দ্রুত এবং সতকর্তার সাথে শেষ বিন্দু পরিমাণ পানিও মুছে ফেলতে হবে।
সম্ভব হলে ভ্যাকুম ক্লিনার ব্যবহার করুন। আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের মধ্যে থেকে একদম ক্ষুদ্র পানির বিন্দু টেনে বের করতে এর জবাব নেই। তাই, যদি বাসায় ভ্যকুম ক্লিনার থেকে থাকে তবে একে ব্যবহার করুন। ফোনটির প্রতিটি সম্ভাব্য অংশে এর ব্যবহার করুন। এতে আপনার ফোনটি অনেকাংশেই শুকিয়ে যাবে, কিন্তু এখনও এটি চালু করা মোটেও নিরাপদ নয়। তাই, তাড়াহুড়ো করবেন না।
মোবাইলটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন। শুকনো চাল খুব ভাল কাজ করে থাকে। এর মধ্যে এক রাতের জন্য আপনার মোবাইলটি রেখে দিন। এতে, মোবাইল এর এক কণা পানিও বাকি থাকবে না।
চাল থেকে বের করার পরে শুকনো একটি তোয়ালেতে ফোনটি রাখুন। মনে রাখবেন, এই সব কিছুর উদ্দেশ্যেই হচ্ছে ফোনটিকে পুরোপুরি ভাবে শুকানো। তাই ভেজা তোয়ালে বা অন্য কিছু ব্যবহার করে এতক্ষণের সকল মেহনত নষ্ট করে দিবেন না।
মোবাইলটি যত দ্রুত সম্ভব পানি থেকে বের করে ফেলুন। মোবাইল এর প্লাস্টিক কভারটি মোটামুটি শক্ত হয়ে থাকে, কিন্তু এতে পানি ঢুকতে খুব বেশি সময় লাগে না, খুব বেশি হলে ২০ সেকেন্ড। মোবাইলটি তাড়াতাড়ি ধরে নিন। একে ভুলেও চালু করবেন না, কারণ এতে খুব সহজেই শর্টসার্কিট হতে পারে (যদি চালু থাকে, তবে তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিন), পানিতে গেলে একে শুকানো অপরিহার্য। যদি পানি থেকে বের করতে দেরী করে ফেলেন, তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এতে মোবাইল এর মধ্যে সকল বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়া যায়।
মোবাইলের ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি সবচেয়ে গুরুত্বর্পূণ ধাপ। এতে অনেক বিশেষ বিশেষ অংশ আপনি ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে পারেন যদি আপনি এর শক্তির উৎস (ব্যাটারি) টিকে বিচ্ছিন্ন করে দেন।
সিম কার্ডটি খুলে ফেলুন। এতে অনেক প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী থাকতে পারে, অনেকের কাছে ফোনটির চেয়ে সিম কার্ডের ওই তথ্য গুলোর মূল্যই বেশি। যদিও সিম কার্ড খুব সহজে নষ্ট হয় না, তবে ফোনটি বাঁচাতে পরর্বতী কয়েকটি ধাপ হয়ত সিমের জন্যে সহায়ক হবে না। খুলে শুকনো করে এক পাশে রেখে দিন, যতক্ষণ আপনার ফোন ব্যবহার উপযোগী না হয়।
মোবাইলে ব্যবহৃত অন্যান্য জিনিস গুলোও আলাদা করে দিন। যেমন: কভার, হোল্ডিং ইত্যাদি।
মোবাইল ফোনটি ভালভাবে শুকান। এক ফোঁটা পানিও মারাত্মক হতে পারে ফোনের বিভিন্ন গুরুত্বর্পূণ অংশে প্রবেশ করে। তাই আপনাকে অবশ্যই দ্রুত এবং সতকর্তার সাথে শেষ বিন্দু পরিমাণ পানিও মুছে ফেলতে হবে।
সম্ভব হলে ভ্যাকুম ক্লিনার ব্যবহার করুন। আপনার ফোনের বিভিন্ন অংশের মধ্যে থেকে একদম ক্ষুদ্র পানির বিন্দু টেনে বের করতে এর জবাব নেই। তাই, যদি বাসায় ভ্যকুম ক্লিনার থেকে থাকে তবে একে ব্যবহার করুন। ফোনটির প্রতিটি সম্ভাব্য অংশে এর ব্যবহার করুন। এতে আপনার ফোনটি অনেকাংশেই শুকিয়ে যাবে, কিন্তু এখনও এটি চালু করা মোটেও নিরাপদ নয়। তাই, তাড়াহুড়ো করবেন না।
মোবাইলটি শুকাতে চাল ব্যবহার করুন। শুকনো চাল খুব ভাল কাজ করে থাকে। এর মধ্যে এক রাতের জন্য আপনার মোবাইলটি রেখে দিন। এতে, মোবাইল এর এক কণা পানিও বাকি থাকবে না।
চাল থেকে বের করার পরে শুকনো একটি তোয়ালেতে ফোনটি রাখুন। মনে রাখবেন, এই সব কিছুর উদ্দেশ্যেই হচ্ছে ফোনটিকে পুরোপুরি ভাবে শুকানো। তাই ভেজা তোয়ালে বা অন্য কিছু ব্যবহার করে এতক্ষণের সকল মেহনত নষ্ট করে দিবেন না।
Posted in: MONY FRIST
Read Complete Article»
মৃত্যুর পর হুমায়ূন আহমেদকে দলীয়করণ করা হয়েছে: ড. খন্দকার মোশাররফ
স্টাফ রিপোর্টার: সদ্যপ্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর পর
রাজনীতির শিকার হয়েছেন অভিযোগ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড.
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ প্রতীম কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ফোরাম এ স্মরনসভার আয়োজন করে।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নুহাশ পল্লীকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানিয়ে বলেন, নুহাশ পল্লীকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তবে এটিকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মহলের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা আশা করি।
উপন্যাস, নাটক ও সিনেমাসহ হুমায়ূন আহমেদ যা যা করেছেন সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এসব আমাদের সম্পদ। যদিও বাণিজ্যিকীকরণ হবে। কিন্তু এগুলো যথাযথভাবে ধরে রাখতে হবে।
সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, হুমায়ূন আহমেদ অন্য দেশের লোকদের কাছ থেকে পাঠকদের ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ধরে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারতেন
এতো ভালো ছবি নির্মাণের পরও অকপটে তিনি বলতেন- আমি চলচ্চিত্র বুঝি না।
ড. খন্দকার মোশাররফ বলেন, ছাত্রজীবন থেকে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে পরিচয়। আমি ছাত্রকাল থেকেই রাজনীতি করেছি। কিন্তু তাকে কখনো রাজনীতি করতে দেখিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, হুমায়ূন আহমেদ দেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। প্রকাশনা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে যেখানে মানুষে বিদেশী সাহিত্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতো, হুমায়ূন আহমেদ তার লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করেছেন।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, কবি আল মুজাহিদ, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাম, কণ্ঠশিল্পী মনির খান প্রমুখ।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ প্রতীম কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ফোরাম এ স্মরনসভার আয়োজন করে।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নুহাশ পল্লীকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানিয়ে বলেন, নুহাশ পল্লীকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তবে এটিকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মহলের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা আশা করি।
উপন্যাস, নাটক ও সিনেমাসহ হুমায়ূন আহমেদ যা যা করেছেন সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এসব আমাদের সম্পদ। যদিও বাণিজ্যিকীকরণ হবে। কিন্তু এগুলো যথাযথভাবে ধরে রাখতে হবে।
সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, হুমায়ূন আহমেদ অন্য দেশের লোকদের কাছ থেকে পাঠকদের ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ধরে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারতেন
এতো ভালো ছবি নির্মাণের পরও অকপটে তিনি বলতেন- আমি চলচ্চিত্র বুঝি না।
ড. খন্দকার মোশাররফ বলেন, ছাত্রজীবন থেকে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে পরিচয়। আমি ছাত্রকাল থেকেই রাজনীতি করেছি। কিন্তু তাকে কখনো রাজনীতি করতে দেখিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, হুমায়ূন আহমেদ দেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। প্রকাশনা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে যেখানে মানুষে বিদেশী সাহিত্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতো, হুমায়ূন আহমেদ তার লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করেছেন।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, কবি আল মুজাহিদ, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাম, কণ্ঠশিল্পী মনির খান প্রমুখ।
Unknown /  at ১:১০ AM /  No comments
স্টাফ রিপোর্টার: সদ্যপ্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর পর
রাজনীতির শিকার হয়েছেন অভিযোগ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড.
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ প্রতীম কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ফোরাম এ স্মরনসভার আয়োজন করে।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নুহাশ পল্লীকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানিয়ে বলেন, নুহাশ পল্লীকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তবে এটিকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মহলের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা আশা করি।
উপন্যাস, নাটক ও সিনেমাসহ হুমায়ূন আহমেদ যা যা করেছেন সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এসব আমাদের সম্পদ। যদিও বাণিজ্যিকীকরণ হবে। কিন্তু এগুলো যথাযথভাবে ধরে রাখতে হবে।
সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, হুমায়ূন আহমেদ অন্য দেশের লোকদের কাছ থেকে পাঠকদের ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ধরে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারতেন
এতো ভালো ছবি নির্মাণের পরও অকপটে তিনি বলতেন- আমি চলচ্চিত্র বুঝি না।
ড. খন্দকার মোশাররফ বলেন, ছাত্রজীবন থেকে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে পরিচয়। আমি ছাত্রকাল থেকেই রাজনীতি করেছি। কিন্তু তাকে কখনো রাজনীতি করতে দেখিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, হুমায়ূন আহমেদ দেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। প্রকাশনা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে যেখানে মানুষে বিদেশী সাহিত্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতো, হুমায়ূন আহমেদ তার লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করেছেন।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, কবি আল মুজাহিদ, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাম, কণ্ঠশিল্পী মনির খান প্রমুখ।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ প্রতীম কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ফোরাম এ স্মরনসভার আয়োজন করে।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নুহাশ পল্লীকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানিয়ে বলেন, নুহাশ পল্লীকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তবে এটিকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মহলের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা আশা করি।
উপন্যাস, নাটক ও সিনেমাসহ হুমায়ূন আহমেদ যা যা করেছেন সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এসব আমাদের সম্পদ। যদিও বাণিজ্যিকীকরণ হবে। কিন্তু এগুলো যথাযথভাবে ধরে রাখতে হবে।
সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, হুমায়ূন আহমেদ অন্য দেশের লোকদের কাছ থেকে পাঠকদের ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ধরে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারতেন
এতো ভালো ছবি নির্মাণের পরও অকপটে তিনি বলতেন- আমি চলচ্চিত্র বুঝি না।
ড. খন্দকার মোশাররফ বলেন, ছাত্রজীবন থেকে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে পরিচয়। আমি ছাত্রকাল থেকেই রাজনীতি করেছি। কিন্তু তাকে কখনো রাজনীতি করতে দেখিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, হুমায়ূন আহমেদ দেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। প্রকাশনা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে যেখানে মানুষে বিদেশী সাহিত্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতো, হুমায়ূন আহমেদ তার লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করেছেন।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, কবি আল মুজাহিদ, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাম, কণ্ঠশিল্পী মনির খান প্রমুখ।
Posted in: MONY FRIST
Read Complete Article»
Blogger দ্বারা পরিচালিত.
About
Popular Posts
-
নিবন্ধিতঃ ২১-০৬-২০১১ পোস্টঃ ২৮ সম্মাননা : ০ আজকাল আমরা অনেক হ্যাকিং সাইট থেকে অনেক প্রোগ্রাম ডাউনলোড করি। সেই সব প্রোগ্রামে...
-
অনলা্ইন ডেস্ক: আপনার সাধারণত সব সময় ফেসবুক এ কালো Colour এর লিখাই দেখেছেন কিন্তু আজ থেকে বদলে দিন আপনার ফেসবুক এ লিখার স্টাইল।Black Co...
-
বর্ষাকালের বৃষ্টিতে আপনার মোবাইল ভিজে যাওয়া কোন কঠিন ব্যাপার না। আপনি কি কখনও আপনার শখের মোবাইলটি ভুল বশত পানিতে পড়েগিয়েছে। যেভাবেই মোব...
-
স্টাফ রিপোর্টার: সদ্যপ্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর পর রাজনীতির শিকার হয়েছেন অভিযোগ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্...
-
আপনার প্রচুর বই এর দরকার এখানে ক্লিক করুন
-
আজ আকাশে তারার মেলা বাগান ভরা ফুল আমার জীবন ঝাপসা তবু অজানা এক ভুল আজ দু’চোখে আশার আলো স্বপ্নে হৃদয়ে থাকে হারিয়ে যাওয়ার ভিতী ভুলে ...
-
HSC এর রেজালট দেকতে এখানে ক্লিক করুন ..................
-
ccnx lghiligul